২৩ নভেম্বর, ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রিক চোরা চালানের গডফাদার ফরিদ ফের সক্রিয়

কলেজছাত্র মুরাদ হত্যাকাণ্ড

একমাসেও অধরা ঘাতক চক্র, চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের অগ্রগতি নিয়ে পরিবারে হতাশ

কক্সবাজারের টেকনাফে কলেজছাত্র রাগিব শাহারিয়ার মুরাদ হত্যাকাণ্ডের একমাস পার হলেও কোনো আসামি ধরা পড়েনি। পুলিশ বলছে,আসামিদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে।  চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের অগ্রগতি নিয়ে মুরাদের পরিবারেও হতাশা দেখা দিয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. সাইফুল্লাহর ছেলে রাগিব শাহারিয়ার মুরাদ। সে কক্সবাজার হার্ভার্ড ইন্টারন্যাশনাল কলেজের ছাত্র এবং বাহারছড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিল। গত ৬ মে বিকেলে উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের মনখালী গ্রামের অলি উল্লাহর ছেলে রফিক উল্লাহ, সৈয়দ আহমদ ওরফে জকির আহমদের ছেলে মো. আদিলসহ কয়েকজন হামলা করে মুরাদ ও তার বড় ভাই আল আসাদ মামুনকে। ছুরিকাহত মুরাদ ও মামুনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে  কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মুরাদকে মৃত ঘোষণা করেন। এঘটনায় ৪ জনকে আসামি করে টেকনাফ থানায় মামলা দায়ের করেন মুরাদের বাবা মো. সাইফুল্লাহ।
ছোট ছেলেকে হারিয়ে অনেকটাই বাকরুদ্ধ বাবা মো. সাইফুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘আমার আদরের সন্তানকে প্রকাশ্যে গলা কেটে হত্যা করেছে খুনিরা। বড় ছেলেকেও গুরুতর জখম করে। মামলার একমাসেও পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। ছেলেকে তো আর ফিরে পাবো না; কিন্তু আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। এতে কোনো অপরাধী অপরাধ করে পার পাবে না।
বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই)  ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. দস্তগীর হোসাইন বলেন, এই মামলার ৪ নম্বর আসামি ৮ সপ্তাহের জন্য উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিন নিয়েছেন। অন্য আসামিদের ধরতে কাজ করছে পুলিশ। খুব শিগগিরই জড়িতদের আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি মামলার তদন্ত কাজ দ্রুত শেষ করার চেষ্টা চলছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।