২০১৫ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় পাশের হার ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ১১ হাজার ৯০১ জন।
আজ শনিবার সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বোর্ড চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসির ও সমমানের পরীক্ষার ফল হস্তান্তর করেন।
ফলাফল হস্তান্তরের পর শিক্ষামন্ত্রী জানান, এবার পাসের হার ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ। মোট জিপিএ পেয়েছে ১ লাখ ১১ হাজার ৯০১ জন। শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫ হাজার ৯৭টি। মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৯০ দশমিক ২০, কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮৩ দশমিক ০১। বিদেশের আটটি কেন্দ্রে পাসের হার ৯৭ দশমিক ৬৬।
শিক্ষামন্ত্রী দুপুর ১টায় সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল প্রকাশ করবেন।
সংবাদ সম্মেলনের পর দুপুর ২টা থেকে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন মাধ্যমে ফল জানতে পারবে। শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট ছাড়াও www.educationboardresults.gov.bd ঠিকানায় ফলাফল পাওয়া যাবে। মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমেও ফলাফল জানা যাবে।
মোবাইল থেকে ফলাফল জানতে মেসেজ অপশনে গিয়ে পরীক্ষার নাম (ssc/alim/tec) লিখে স্পেস দিয়ে ইংরেজিতে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে পাসের সন ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি মেসেজে ফলাফল জানানো হবে।
এবার ৮টি বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে ১১ লাখ ১২ হাজার ৫৯১ জন, মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিলে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৩৮০ জন এবং এসএসসি ভোকেশনালে (কারিগরি) ১ লাখ ১০ হাজার ২৯৫ শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে। এর মধ্যে ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৩৩৯ ছাত্র এবং ৭ লাখ ১৫ হাজার ৯২৭ ছাত্রী। মোট ৩ হাজার ১১৬টি কেন্দ্রে ২৭ হাজার ৮০৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিয়েছে।২ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও হরতালের কারণে তা শুরু হয় ৬ ফেব্রুয়ারি। হরতালে সব (১৬ দিন) পরীক্ষা পেছানো হয়। শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এ পরীক্ষাগুলো নেওয়া হয়। এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ৩০ মার্চ শেষ হওয়ার কথা থাকলে তা শেষ হয় ৩ এপ্রিল।
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গত বছর ১০ বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৯১ দশমিক ৩৪ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১ লাখ ৪২ হাজার ২৭৬ পরীক্ষার্থী। ৮টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ডে এসএসসিতে পাসের হার ছিল ৯২ দশমিক ৬৭, মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ২৫ ও কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮১ দশমিক ৯৭ শতাংশ।
ফলাফল হস্তান্তরের পর শিক্ষামন্ত্রী জানান, এবার পাসের হার ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ। মোট জিপিএ পেয়েছে ১ লাখ ১১ হাজার ৯০১ জন। শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫ হাজার ৯৭টি। মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৯০ দশমিক ২০, কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮৩ দশমিক ০১। বিদেশের আটটি কেন্দ্রে পাসের হার ৯৭ দশমিক ৬৬।
শিক্ষামন্ত্রী দুপুর ১টায় সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল প্রকাশ করবেন।
সংবাদ সম্মেলনের পর দুপুর ২টা থেকে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন মাধ্যমে ফল জানতে পারবে। শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট ছাড়াও www.educationboardresults.gov.bd ঠিকানায় ফলাফল পাওয়া যাবে। মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমেও ফলাফল জানা যাবে।
মোবাইল থেকে ফলাফল জানতে মেসেজ অপশনে গিয়ে পরীক্ষার নাম (ssc/alim/tec) লিখে স্পেস দিয়ে ইংরেজিতে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে পাসের সন ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি মেসেজে ফলাফল জানানো হবে।
এবার ৮টি বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে ১১ লাখ ১২ হাজার ৫৯১ জন, মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিলে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৩৮০ জন এবং এসএসসি ভোকেশনালে (কারিগরি) ১ লাখ ১০ হাজার ২৯৫ শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে। এর মধ্যে ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৩৩৯ ছাত্র এবং ৭ লাখ ১৫ হাজার ৯২৭ ছাত্রী। মোট ৩ হাজার ১১৬টি কেন্দ্রে ২৭ হাজার ৮০৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিয়েছে।২ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও হরতালের কারণে তা শুরু হয় ৬ ফেব্রুয়ারি। হরতালে সব (১৬ দিন) পরীক্ষা পেছানো হয়। শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এ পরীক্ষাগুলো নেওয়া হয়। এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ৩০ মার্চ শেষ হওয়ার কথা থাকলে তা শেষ হয় ৩ এপ্রিল।
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গত বছর ১০ বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৯১ দশমিক ৩৪ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১ লাখ ৪২ হাজার ২৭৬ পরীক্ষার্থী। ৮টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ডে এসএসসিতে পাসের হার ছিল ৯২ দশমিক ৬৭, মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ২৫ ও কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮১ দশমিক ৯৭ শতাংশ।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।