কক্সবাজারে শহরতলির কলাতলি হোটেল জোনে নির্মম ভাবে খুন হয়েছেন এক হোটেল ব্যবসায়ী। মঙ্গলবার সকালে হোটেল মোটেল জোন এলাকায় রাস্তার পাশে পড়া থাকা লাশ উদ্ধার করে কক্সবাজার মডেল থানা পুলিশ।
গত সোমবার মধ্যরাতে ঠান্ডা মাথায় খুনের পর লাশ ফেলে পালিয়ে যায় অজ্ঞাত হত্যাকারীরা। ব্যবসায়িক লেনদেনের কারণে এই খুনের ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয়দের ধারণা। তবে পুলিশ বলছে, লাশের ময়নাতদন্ত রিপোর্টর পরেই জানা যাবে এটি আসলে হত্যা কিনা। এঘটনায় সন্দেহ ভাজন হিসেবে নিহতের শ্যালক ও ব্যবসায়িক পাটনার আশরাফকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা যায়, সোমবার সকালে কলাতলি হোটেল মোটেল জোনের ওশান প্যারাডাইস হোটেলের পাশে রাস্তার কিনারে পড়ে থাকা একটি মৃত দেহ দেখে পুলিশকে খবর দেয়। সকাল ৯টার দিকে কক্সবাজার সদর মডেল থানার উপ-পরির্দশক (এসআই) ফজলুল কাদের লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
পুলিশ জানায়, লাশটি বগুড়া জেলার গাবতলি থানাধীন লাংলিহাট এলাকার মৃত আবুল হোসেন মিস্ত্রির ছেলে মাহফুজুর রহমান (৫০) এর। সে সহ তার অপরাপর পাটনাররা মিলে দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারে বিভিন্ন হোটেল ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করে আসছিল।
তিনি বলেন, এটি আসলে হত্যা কিনা এখন নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। কারণ হিসেবে বলেন, ময়না তদন্ত রিপোর্ট (ভিসেরা রিপোর্ট) আসার পরই বলা যাবে।
এসআই ফজলুল আরো জানান, এঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে মাহফুজেরে শ্যালক আশরাফুল ইসলামকে মঙ্গলবার দুপুরে আটক করা হয়েছে। ধৃত আশরাফ বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ এলাকার মৃত মুজিবুর রহমানের ছেলে। সে দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজার শহরের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ রোড়ের ইসু ভিডিও তৃতীয় তলার ভাড়া বাসায় থাকেন স্বপরিবারে।স্থানীয় একটি সুত্র জানিয়েছেন, নিহত মাহফুজুর রহমান, তার শ্যালক আশরাফুল ইসলাম, ঢাকা রহমান ও সমিতিপাড়ার দাড়ি গফুর সিন্ডিকেট করে হোটেল ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করতেন। গত দু’মাস পূর্বে শহরের লালদীঘির দক্ষিণপাড়স্থ ঢাকা হোটেলের চুক্তির মেয়ার শেষ হওয়ায় তার হোটেল মোটেল জোনের মারমেইড বে-ওয়াচ নামের আবাসিক হোটেল ভাড়া নেয়। ইতোমধ্যে দু;টি ফ্লোর চালু করলেও পুরো হোটেলটি চালুর অপেক্ষায় ছিল।
সুত্র আরো জানিয়েছেন, নিহত মাহফুজুর রহমান ও তার শ্যালক আশরাফের মধ্যে প্রায় ৮লাখ টাকার লেনদেন নিয়ে গত কিছু দিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বিরোধের জের ধরে খুনের ঘটনাটি ঘটতে পারে বলে সুত্রে প্রকাশ।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কাজি মতিউল ইসলাম বলেন, ঘটনার ক্লো উদঘাটনের জন্য তদন্ত চলছে। লাশের ময়না তদন্ত শেষ হয়েছে। এঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
গত সোমবার মধ্যরাতে ঠান্ডা মাথায় খুনের পর লাশ ফেলে পালিয়ে যায় অজ্ঞাত হত্যাকারীরা। ব্যবসায়িক লেনদেনের কারণে এই খুনের ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয়দের ধারণা। তবে পুলিশ বলছে, লাশের ময়নাতদন্ত রিপোর্টর পরেই জানা যাবে এটি আসলে হত্যা কিনা। এঘটনায় সন্দেহ ভাজন হিসেবে নিহতের শ্যালক ও ব্যবসায়িক পাটনার আশরাফকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা যায়, সোমবার সকালে কলাতলি হোটেল মোটেল জোনের ওশান প্যারাডাইস হোটেলের পাশে রাস্তার কিনারে পড়ে থাকা একটি মৃত দেহ দেখে পুলিশকে খবর দেয়। সকাল ৯টার দিকে কক্সবাজার সদর মডেল থানার উপ-পরির্দশক (এসআই) ফজলুল কাদের লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
পুলিশ জানায়, লাশটি বগুড়া জেলার গাবতলি থানাধীন লাংলিহাট এলাকার মৃত আবুল হোসেন মিস্ত্রির ছেলে মাহফুজুর রহমান (৫০) এর। সে সহ তার অপরাপর পাটনাররা মিলে দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারে বিভিন্ন হোটেল ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করে আসছিল।
তিনি বলেন, এটি আসলে হত্যা কিনা এখন নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। কারণ হিসেবে বলেন, ময়না তদন্ত রিপোর্ট (ভিসেরা রিপোর্ট) আসার পরই বলা যাবে।
এসআই ফজলুল আরো জানান, এঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে মাহফুজেরে শ্যালক আশরাফুল ইসলামকে মঙ্গলবার দুপুরে আটক করা হয়েছে। ধৃত আশরাফ বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ এলাকার মৃত মুজিবুর রহমানের ছেলে। সে দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজার শহরের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ রোড়ের ইসু ভিডিও তৃতীয় তলার ভাড়া বাসায় থাকেন স্বপরিবারে।স্থানীয় একটি সুত্র জানিয়েছেন, নিহত মাহফুজুর রহমান, তার শ্যালক আশরাফুল ইসলাম, ঢাকা রহমান ও সমিতিপাড়ার দাড়ি গফুর সিন্ডিকেট করে হোটেল ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করতেন। গত দু’মাস পূর্বে শহরের লালদীঘির দক্ষিণপাড়স্থ ঢাকা হোটেলের চুক্তির মেয়ার শেষ হওয়ায় তার হোটেল মোটেল জোনের মারমেইড বে-ওয়াচ নামের আবাসিক হোটেল ভাড়া নেয়। ইতোমধ্যে দু;টি ফ্লোর চালু করলেও পুরো হোটেলটি চালুর অপেক্ষায় ছিল।
সুত্র আরো জানিয়েছেন, নিহত মাহফুজুর রহমান ও তার শ্যালক আশরাফের মধ্যে প্রায় ৮লাখ টাকার লেনদেন নিয়ে গত কিছু দিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বিরোধের জের ধরে খুনের ঘটনাটি ঘটতে পারে বলে সুত্রে প্রকাশ।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কাজি মতিউল ইসলাম বলেন, ঘটনার ক্লো উদঘাটনের জন্য তদন্ত চলছে। লাশের ময়না তদন্ত শেষ হয়েছে। এঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।