২১ এপ্রিল, ২০২৫ | ৮ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২২ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার   ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী

চকরিয়ায় জায়গা দখলে দুর্বৃত্তদের তান্ডব গাছ কেটে সাবাড়, রাতে বাড়িতে আগুন!


চকরিয়া পৌরসভার কাহারিয়াঘোনা গ্রামে একটি পরিবারের বাড়িভিটার জায়গা দখলের জন্য প্রথমে তান্ডব চালিয়ে কেটে সাবাড় করে দেয়া হয়েছে বিপুল পরিমাণ গাছ। প্রথম ঘটনার দশদিন পর ফের ওই বাড়িতে রাতের আঁধারে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে পৌরসভার ৫নম্বর ওয়ার্ডের কাহারিয়াঘোনা গ্রামে ঘটেছে এ হামলা ও তান্ডবের ঘটনা। এ ঘটনায় বুধবার আক্রান্ত পরিবারের গৃহকর্তা স্থানীয় মৃত ছৈয়দ আহমদের ছেলে মোহাম্মদ হোছন (৬৭) বাদি হয়ে চকরিয়া থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছেন। এতে আসামি করা হয়েছে বদরখালী ইউনিয়নের মাতারবাড়ি পাড়ার মৃত সদর আহমদের ছেলে মোহাম্মদ আলী ও কাহারিয়াঘোনা গ্রামের নুর আহমদের ছেলে মো.তারেকসহ অজ্ঞাতনামা ৭-৮জনকে।
চকরিয়া থানায় দায়ের করা এজাহারে বাদি মোহাম্মদ হোছন দাবি করেন, জায়গা জবরদখলের কুমানসে ইতোপুর্বে অভিযুক্ত আসামিরা দলবদ্ধ হয়ে তার বাড়িভিটায় হামলা চালিয়ে প্রায় ৩০ হাজার টাকার সুপারী ও মেহগনি গাছ কেটে সাবাড় করে দেয়। এ ঘটনায় গত ৪ ফেব্রুয়ারী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। এরপর ১৪ ফেব্রুয়ারী দিবাগত রাতে অভিযুক্তরা দলবদ্ধ হয়ে ফের বাড়িভিটায় হানা দেয়। এসময় পরিবার সদস্যরা গভীর ঘুমে আছন্ন ছিলেন। ঘটনার এক পযার্য়ে আসামিরা তার বাড়িতে পেট্রোল জাতীয় দ্রব্য ঢেলে দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাদি এজাহারে দাবি করেন, আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পেয়ে পরিবারের ঘুমন্ত সদস্যরা কোনমতে জেগে উঠে পালিয়ে প্রাণে রক্ষা পায়। কিন্তু ততক্ষনে তার বাড়িটি আসবাবপত্রসহ সর্ম্পুন পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে তাঁর প্রায় ২০লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে বলে এজাহারে উল্লেখ্য করে বাদি গৃহকর্তা মোহাম্মদ হোছন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।