২৩ নভেম্বর, ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

চকরিয়ায় ন্যাশনাল পার্কে প্রকৃতি প্রেমীদের লাগানো বিপুল গাছ কেটে দেয়ার অভিযোগ

Chakaria Picture 11-03-2015
কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের ফুলছড়ি রেঞ্জের ন্যাশনাল পার্কের ভেতর লাল পাহাড় এলাকায় প্রকৃতি প্রেমীদের লাগানো বিপুল পরিমাণ গাছ কেটে দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। গত মঙ্গলবার বিকেলে স্থানীয় কতিপয় দুর্বৃত্তরা বনকর্মীদের উপস্থিতিতে হানা দিয়ে এসব গাছ কেটে ফেলেন। স্থানীয় সুত্রে অভিযোগ উঠেছে, গাছ গুলো কাটার সময় ওই এলাকার অনতিদুরে মেধাকচ্ছপিয়া বনবিটের বনকর্মী ও ক্রেল প্রকল্পের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
অভিযোগে খুটাখালী ইউনিয়নের মেধাকচ্ছপিয়াস্থ গর্জনতলী এলাকার প্রকৃতি প্রেমী একাধিক ব্যক্তি জানান, তাঁরা বনবিভাগের মেধাকচ্ছপিয়া বনবিটের অধীন ন্যাশনাল পার্কের জায়গা জবর দখল চেষ্টা ঠেকাতে লাল পাহাড় এলাকায় বছর আগে নিজেদের উদ্যোগে কিছু স্থানে বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ লাগিয়ে বনায়ন সৃজন করেন। কিন্তু গাছ গুলো বড় হয়ে উঠলে বনকর্মীদের ইন্ধনে কয়েকমাস পর দুর্বৃত্তরা রাঁেতর আধাঁরে গাছ গুলো কেটে দেন।
প্রকৃতিপ্রেমীরা জানান, এ ঘটনার পর তাঁরা আবারও বিপুল টাকা খরচ করে একই জায়গায় অন্তত ৬শতাধিক চারা গাছ রোপন করেন। বর্তমানে রোপন করা গাছের চারা গুলো বেশ বড় হয়েছে। এ অবস্থায় জায়গা থেকে উচ্ছেদ করার লক্ষ্যে গত মঙ্গলবার বিকেলে স্থানীয় কতিপয় দুর্বৃত্তরা হানা দিয়ে রোপন করা অন্তত শতাধিক গাছ কেটে দিয়েছে। প্রকৃতিপ্রেমীরা জানান, গাছ কাটার পর সেখানে আগুনও লাগিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা।
জানতে চাইলে কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের ডিএফও মো.শাহ-ই-আলম সাংবাদিকদের বলেন, গাছ লাগানোর মাধ্যমে প্রকৃতিপ্রেমী পরিচয়ধারীরা মুলত ন্যাশনাল পার্কের জায়গা দখলে নামে। বনবিভাগের জায়গায় গাছ লাগাবে বনবিভাগ। এতে প্রকৃতিপ্রেমীদের লাভ কি। শুনেছি বন রক্ষার কাজে সম্পৃক্ত উপকারভোগী লোকজন লাল পাহাড়ে আগাছা পরিস্কার করেছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।