জানুয়ারী মাসে টেকনাফ স্থলবন্দরে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে পৌনে ৮কোটি টাকার বেশী রাজস্ব আয় হয়েছে।
সুত্রে জানা যায়-গত জানুয়ারী ২০১৭সালে টেকনাফ স্থলবন্দর কাস্টম্স ৩৫২টি বিল অব এন্ট্রির বিপরীতে আমদানী রপ্তানী খাতে ১৭কোটি ৭লাখ ৬৮হাজার ৬শ ১৮টাকার রাজস্ব আদায় করেছে। যা সরকার নির্ধারিত ৯কোটি ৯৯লাখ টাকা লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ৭কোটি ৭৭লাখ ৮হাজার ৬১৮টাকা বেশী। অপরদিকে রপ্তানি খাতে ৬৩টি বিল অব এন্ট্রির বিপরীতে ২কোটি ৫৭লাখ ৭৫হাজার ৩৯টাকা রাজস্ব আয় করেছে। শুটকী, কাঠ, হলুদ, মসল্লা জাতীয় দ্রব্য, কাঁচা মাছ, আচার, বাঁশ, গোলপাতা এবং পশু আমদানী খাত থেকে রাজস্ব আদায় হয়েছে। তম্মধ্যে করিডোর খাতে ২৬লাখ ৪৮হাজার টাকা রয়েছে। মিয়ানমারে রপ্তানি যোগ্য পণ্য হচ্ছে রড, সিমেন্ট, চুল, ষাড়ের ফেনিক্স, কচ্চপ খোলস, প্লাস্টিক, এ্যালমোনিয়া ও ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী ইত্যাদি। গত নভেম্বর মাসে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতনের কারণে আমদানী-রপ্তানী ক্ষনিক বন্ধ থাকায় রাজস্ব আয় কমে আসে। স্থলবন্দর ব্যবসায়ী এবং সংশ্লিষ্টদের তৎপরতার কারণে এই বন্দরে আবারো রাজস্ব আয় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেল। সীমান্তে স্বাভাবিক অবস্থা বিরাজমান থাকলে রাজস্ব আয়ের এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে টেকনাফ স্থলবন্দর সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।