১৮ এপ্রিল, ২০২৫ | ৫ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১৯ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার   ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী

জিপিএ’ পরিবর্তন হয়ে ‘জিপি’ হতে পারে

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরীক্ষার ফল তৈরিতে চলমান গ্রেডিং পদ্ধতি সংস্কার নিয়ে বেশ আলোচনা হলেও আপাতত বিষয়টির কোনো সুরাহা হচ্ছে না। ফলে এবারও জিপিএ-এর সর্বোচ্চ ধাপ ৫ ই থাকছে।

জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা থেকে চলতি বছর জিপিএ পদ্ধতি সংস্কারের চিন্তা করছিল সরকার। কিন্তু প্রস্তুতি ও পরামর্শ কার্যক্রম শেষ না হওয়ায় তা হচ্ছে না।
এছাড়া সংস্কার প্রস্তাবের পর একাধিক বিকল্প প্রস্তাব আলোচনা করতে গিয়ে জিপিএর পরিবর্তে শুধু ‘জিপি’-তে (গ্রেড পয়েন্ট) ফল তৈরির প্রস্তাবও এসেছে।
এ বিষয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক গণমাধ্যমকে বলেন, সনাতনী পদ্ধতি বাতিল করে ২০০১ সালে জিপিএ চালু করা হয়। ইতিমধ্যে ১৮ বছর চলে যাওয়ায় এ পদ্ধতি সংস্কারের বিষয়টি সময়ের দাবি। কিন্তু আমরা হুট করে বা একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে নতুন কিছু চাপিয়ে দেব না।
তিনি বলেন, এ জন্য শিক্ষক, শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা বিশেষজ্ঞ, অভিভাবক এবং সাংবাদিকসহ অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করা প্রয়োজন। সেটি শেষ করে পদ্ধতিটি চালু করা হবে। আমরা এখন সেই সময়টা নিচ্ছি। পাশাপাশি এর প্রস্তুতিমূলক কাজ চলছে।
বাংলাদেশ পরীক্ষা উন্নয়ন ইউনিটের (বেডু) পরিচালক অধ্যাপক রবিউল কবীর চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, সংস্কার প্রস্তাব আসার পর আমরা বিভিন্ন মডেল তৈরির কাজ করছি। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক চর্চা, বিভিন্ন দৃষ্টান্ত এবং শিক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা, পর্যালোচনা ও যাচাই-বাছাই চলছে। বিষয়টি সময়সাপেক্ষ।
তিনি বলেন, প্রমাণ ও উপাত্তের জন্য ট্রাইআউট (পদ্ধতির পরীক্ষা) ও পাইলটিং (পরীক্ষামূলক প্রবর্তন) দরকার। এরপর প্রাপ্ত উপাত্ত যাচাই এবং বিশ্লেষণ দরকার। মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত প্রমাণ ও উপাত্ত নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা ও কর্মশালার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া আছে প্রস্তাব অনুমোদনে আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। এসব কাজের জন্যই সময় প্রয়োজন হবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।