টেকনাফের বাহারছড়া সমুদ্র সৈকতে ৮সন্তানের জননী বৃদ্ধাকে খুন করে টাকা নিয়ে পালালো চিহ্নিত দূধর্ষ চোর শফি উল্লাহ। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেছে।
জানা যায়-৪ ফেব্রুয়ারী সকাল ১১টারদিকে টেকনাফের বাহারছড়া চরপাড়ায় জাইল্যা ঘাটে মৃত মকবুল আহমদের স্ত্রী ও ৮সন্তানের জননী হালিমা খাতুন চা দোকানদারী করে আসছে। হঠাৎ জনৈক এক জেলে এসে উক্ত দোকানদার মহিলাকে ২হাজার টাকা জমা দেয়। এসময় শামসুল আলমের পুত্র চিহ্নিত দূধর্ষ চোর শফি উল্লাহ উপস্থিত ছিল। লোকজনের অনুপস্থিতির সুযোগে সে বৃদ্ধা হালিমাকে খুন করে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় হালিমার শরীরের উপর জালের বস্তা রেখে হাতে থাকা জমা টাকা নিয়ে পালিয়ে যায় বলে স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার আজিজুল ইসলাম দাবী করেন। নৃশংস এই ঘটনার খবর পেয়ে বাহারছড়া ফাঁড়ির পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বৃদ্ধার লাশ পোস্ট মর্টেমের জন্য উদ্ধার করে নিয়ে যায়। বাহারছড়া ফাঁড়িতে দায়িত্বরত এসআই মাসুদ মুন্সী বৃদ্ধার লাশ উদ্ধারের বিষয়টি স্বীকার করেন। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সন্দেহভাজন দূধর্ষ চোর শফি আলম পলাতক রয়েছে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।