হুমায়ূন রশিদ,(টেকনাফ): সারাদেশের ন্যায় সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে শুরু হওয়া প্রাইমারী ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় রেজিষ্টেশনকৃত ৫হাজার ৬শ ৩১জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পিইসিতে ১০৬টি প্রতিষ্ঠানের ৪হাজার ২শ ২৯ জনের মধ্যে ২শ ৬জন এবং ইইসিতে ৩২টি প্রতিষ্ঠানের ১হাজার ৪শ ২জনের মধ্যে ১শ ৮৮জনসহ মোট ৩শ ৯৪জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত রয়েছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়,১৯ নভেম্বর সকাল ১১টায় উপজেলার নির্ধারিত পিইসি ও ইইসি পরীক্ষার ১১টি কেন্দ্রে পরীক্ষা গ্রহণ শুরু হয়। পূর্ব নির্ধারিত কর্মকর্তাবৃন্দ এইসব পরীক্ষার হলে দায়িত্ব পালন করেন। ১নং হোয়াইক্যং সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে পিইসিতে ১৪জন এবং ইইসিতে ২০জনসহ মোট ৩৪জন, ২নং নয়াবাজার সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে পিইসিতে ২২জন ও ইইসিতে ৪৭জনসহ মোট ৬৯জন, ৩নং হ্নীলা শাহ মজিদিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্রে ইইসিতে ৪৩জন,৪নং হ্নীলা আদর্শ সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে পিইসিতে ৩২জন,৫নং লেঙ্গুরবিল সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে পিইসিতে ৫১জন ও ইইসিতে ৯জনসহ মোট ৬০জন,৬নং সাবরাং সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে পিইসিতে ২৮জন ও ইইসিতে ৭জনসহ মোট অনুপস্থিত ৩৫জন,৭নং শাহপরীরদ্বীপ সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে ৯জন,৮নং শামলাপুর সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে পিইসিতে ৬জন ও ইইসিতে ২৭জনসহ মোট ৩৩জন,৯নং বড়ডেইল সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে পিইসিতে ৮জন ও ইইসিতে ৫জনসহ ১৩জন,১০নং জিনজিরা (সেন্টমার্টিনদ্বীপ) সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে পিইসিতে ৪জন,১১নং টেকনাফ মডেল সরকারী প্রাইমারী স্কুল কেন্দ্রে পিইসিতে ৩২জন ও ইইসিতে ৩০জনসহ মোট ৬২জন অনুপস্থিত রয়েছে। চলতি পিইসি পরীক্ষায় ২শ ৬জন এবং ইইসিতে ১শ ৮৮জন পরীক্ষার্থী অনুষ্ঠিত রয়েছে। টেকনাফ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ এমদাদ হোসেন চৌধুরী জানান,স্থান পরিবর্তন, পারিবারিক সমস্যা,অসুস্থতা ইত্যাদি কারণে পিইসি ও ইইসি পরীক্ষায় এত শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতি।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।