শুরু হয়ে গেল ভোট। পরম্পরা অনুযায়ী আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সবার আগে ভোট দেন নিউ হ্যাম্পশায়ারের তিনটি জনপদের মানুষ। ভোটার সংখ্যা সব মিলিয়ে ১০০ এরর নিচে! মধ্যরাতেই, অর্থাৎ নতুন তারিখের শুরুতেই ভোট দিয়ে দেন ডিক্সভিল নচের বাসিন্দারা। আর সঙ্গে সঙ্গেই হয়ে গেল গণনাও। সবার আগে ভোট, সবার আগে ফল।
কী ফল? ৪–২ ভোটে এখানে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারালেন হিলারি ক্লিন্টন। একটু বেশি লোক হার্টস লোকেশনে। সেখানেও জয়ী হিলারি। ১৭–১৪ ভোটে। কিন্তু মিলসফিল্ডে ট্রাম্প জিতে গেলেন একটু বড় ব্যবধানে। ১৬–৪ ভোটে। ফলে
এক কথায় বলা যাচ্ছে না, জয় দিয়েই যাত্রা শুরু করলেন হিলারি। সব মিলিয়ে ফলটা ফলটা আপাতত ৩২–২৫। গোটা রাজ্যের ফলে যে এর কোনও প্রভাব পড়বে তা নয়। কিন্তু মাঝরাতে ভোট ঘিরে বেশ উচ্ছ্বাস ছিল এলাকাবাসীদের। দেশের বড় অংশের মানুষ তখন ঘুমে।
যদিও কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ঘুম থেকে উঠে ভোটের লাইনে গিয়ে দাঁড়াবেন মানুষ। ভারতের সময় কাল ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ শেষ হবে পূর্ব উপকূলের রাজ্যগুলির ভোট। ফলাফল আসতে শুরু করে দেবে তখনই। এবং তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই স্পষ্ট হয়ে যাবে ছবি, আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট কে। সব সমীক্ষাতেই কম–বেশি এগিয়ে হিলারি। রয়টার্স–ইপসস–এর শেষ হিসেব অনুযায়ী হিলারির জয়ের সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ।
কাল মাঝরাত পর্যন্ত প্রচার চালিয়ে গেছেন ট্রাম্প এবং হিলারি। মিশিগানে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যোগ দেন হিলারির প্রচারসভায়। বলেন, ট্রাম্প জিতলে গত ৮ বছরের ডেমোক্র্যাট জমানার সব উন্নতি জলে ভেসে যাবে। ফ্লোরিডা–সহ বেশ কিছু জায়গায় কাল সভা করেছেন ট্রাম্প। তাঁর দাবি, মিডিয়া যা–ই বলুক, তিনিই এগিয়ে। মিশিগান, ওহায়ো, আয়ওয়া, নিউ হ্যাম্পশায়র, নর্থ ক্যারোলাইনা— কঠিন লড়াইয়ের রাজ্যগুলিতে নাকি তিনিই এগিয়ে। আজকাল
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।