২৩ নভেম্বর, ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

নতুন স্পিকার নির্বাচিত করলো ইরাকের পার্লামেন্ট

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ ইরাকের পার্লামেন্টের স্পিকার মনোনীত হয়েছেন সুন্নি রাজনীতিক মোহাম্মেদ আল হালবুসি। নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পর তাকে স্পিকার ঘোষণা করা হয়। ন্যাশনাল অ্যাক্সিস অ্যালায়েন্সের প্রতিনিধি হিসেবে আল হালবুসি পার্লামেন্টের সর্বোচ্চ পদের নির্বাচনে জয়লাভ করেন।

 

 

তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি’র খবরে বলা হয়, নির্বাচনে ২৯৮টি ভোটের মধ্যে আল হালবুসি ১৬৯টি ভোট পেয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী খালিদ আল ওবেইদি পেয়েছেন ৮৫ ভোট।

আল হালবুসি ১৯৮১ সালে ইরাকের আনবার প্রদেশের কারমা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ব্যবসায়ী জামাল আল কারবুলির নেতৃত্বাধীন আল হাল পার্টির একজন সদস্য। তাকে দেশটির তরুণ ও উদীয়মান রাজনৈতিক নেতা মনে করা হয়। তিনি বাগদাদের মুস্তানসিরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০২ সালে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৬ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষাজীবন শেষে তিনি আনবার প্রদেশের সবচেয়ে বড় শহর ফাল্লুজাহ’র অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পে চাকরি শুরু করেন।

আল হালবুসি ২০১৪ সালে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। তিনি ওই বছর পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন ও ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে আনবার প্রদেশের গভর্নর নির্বাচিত হন। গত পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের পর আল হালবুসি গভর্নরের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন। শনিবার ইরাকি পার্লামেন্ট স্পিকার ও তার দুই সহকারী নির্বাচনের জন্য ভোটগ্রহণ করে।

এই মাসের শুরুতে বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতা ভোট বর্জনের ঘোষণা দেওয়ায় স্পিকার নির্বাচন স্থগিত রেখেছিল ইরাকের নব-নির্বাচিত পার্লামেন্ট। দেশটির সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ জোট পরবর্তী সরকার গঠন করতে পারবে। গত ১২ মে’র নির্বাচনে মুক্তাদা আল সদরের সাইরুন জোট ৫৪টি আসনে জিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। এছাড়া হাসাদ আল শাবি নেতৃত্বাধীন জোট ৪৭টি ও প্রধানমন্ত্রী হায়দার আল আবাদির জোট পায় ৪২টি আসন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।