নিজস্ব প্রতিবেদক:
নির্বাচন ও প্রচার প্রচারণা যতো জমে উঠছে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় বাধাঁ এবং সামাজিক মাধ্যমে নানা বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগ বাড়ছে। পাশাপাশি সন্ত্রাসী কার্যকলাপ এবং প্রাণ নাশের অভিযোগও উঠেছে। এই ঘটনায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাচনে মোটরসাইকেল প্রতিক নিয়ে অংশ নেওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক তোফাইল আহমদ জেলা রির্টানিং অফিসার বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগে জানা গেছে, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় আনারস প্রতিকের প্রার্থী অধ্যাপক মোহাম্মদ শফিউল্লাহর ভাগিনা পার্শ্ববর্তী রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের নোমান চেয়ারম্যান বিভিন্নভাবে প্রাণ নাশের হুমকিসহ নির্বাচনে দেখে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। এই ব্যাপারে মোটরসাইকেল প্রতিকের প্রার্থী অধ্যাপক তোফাইল আহমদ জানান, নির্বাচনী প্রচারণায় যাওয়ার সময় নোমান চেয়ারম্যান আমার সাথে অশোভন আচরণ এবং আমাকে মারতে উদ্যত হয়েছিলেন।
বিষয়টি তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানায় অবহিত করেছেন। তাঁর অভিযোগ, প্রতিদ্বন্ধী আনারস প্রতিকের প্রার্থী নোমান চেয়ারম্যানকে ভাড়ায় এনে এলাকায় ভীতি ছড়ানোর জন্য এসব কার্যক্রম করাচ্ছেন। এদিকে বান্দরবান রির্টানিং অফিসার এই সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন।
উল্লেখ্য, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার পার্শ্ববর্তী কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের অবস্থান। যার কারনে এপার-ওপারের ভোটারদের একটি সম্পর্কও রয়েছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বহিরাগত নোমান চেয়ারম্যানকে দিয়ে প্রভাব বিস্তার করছে। বহিরাগত মানুষের এমন সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পেলে নির্বাচনে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে এমনটি বলছেন স্থানীয়রা। এতে করে ভয়ে ভোটার উপস্থিতিও কমতে পারে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।