২৫ নভেম্বর, ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২২ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার জন্মবার্ষিকী আজ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী ও দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী প্রয়াত ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ৭৭তম জন্মবার্ষিকী আজ। তিনি ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার লালদিঘীর ফতেহপুর গ্রামের মিয়া পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

বাবা আবদুল কাদের মিয়া ও মা ময়জুনেসার চার ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন সবার ছোট। ১৯৬১ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন এবং ১৯৬২ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন।

ড. ওয়াজেদ অনেক জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানবিষয়ক সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। তার অনেক গবেষণামূলক ও বিজ্ঞানবিষয়ক প্রবন্ধ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পত্রপত্রিকায় এবং সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। তার লেখা বই এবং অভিসন্দর্ভ পড়ানো হচ্ছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে।

ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় মেয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং এক মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল।

বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী এই বিজ্ঞানী ২০০৯ সালের ৯ মে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর পর ওয়াজেদ মিয়ার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে তার বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।

ড. ওয়াজেদ মিয়ার জন্মবার্ষিকী পালন উপলক্ষে ড. ওয়াজেদ স্মৃতি সংসদ এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে ফাতেহা পাঠ, কবর জিয়ারত, দোয়া মাহফিল, গরিবদের মাঝে খাবার বিতরণ ও স্মরণসভাসহ নানা কর্মসূচি নেয়া হয়েছে।

সূত্রঃ সিবিএন

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।