৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ২৩ ভাদ্র, ১৪৩১ | ৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  নাফনদে দুই সহোদর শিশুর মৃত্যু    ●  ধান চাষ করে নৌকায় চড়া উখিয়ার সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা   ●  পরিবহন সমিতির নামে বদি শ্যালকের কোটি টাকা লুটপাট   ●  ‘আমি কোন গাড়িতে উঠেছিলাম সেটা আমি নিজেও জানতাম না’ -সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  চকরিয়ায় পাহাড়ি ঢলে ভেসে শিশুর মৃত্যু   ●  ‘গণঅভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগ করে পালিয়ে গিয়েছেন শেখ হাসিনা’   ●  “পালংখালী ইউনিয়ন  জামায়াতের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত    ●  পেকুয়ায় সড়কে  শৃঙ্খলা ফেরাতে যৌথ অভিযান   ●  সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার এর মানববন্ধন ও স্মারক লিপি    ●  উখিয়ায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রীর ওপর হামলার ঘটনায় মামলা

পল্লীনিবাস যেন হয় শেষ ঠিকানা : বিদিশা

সদ্য প্রয়াত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ব্যাপারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বেশ সরব তার সাবেক স্ত্রী বিদিশা। এরশাদের মৃত্যুর পর থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। নিজের ফেসবুক পেইজে এসব স্ট্যাটাসে তীব্র ক্ষোভ, অভিমান, আবেগ প্রকাশ পেয়েছে।

আজ মঙ্গলবার আবারও প্রয়াত সাবেক স্বামীর দাফন কোথায় হওয়া উচিত তা নিয়ে নিজের মত প্রকাশ করেছেন। ফেসবুকে সকাল ১১টায় দেওয়া এক স্ট্যাটাসে স্বামীর শেষ ঠিকানা যাতে রংপুর হয় সেই কামনা করেছেন তিনি

তিনি লিখেছেন, ‘দোয়া করি রংপুরের পল্লীনিবাস যেন শেষ ঠিকানা হয়।’

এর আগে গতকাল সোমবার প্রয়াত এরশাদ এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে এক স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি রংপুরের মানুষের দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। এছাড়া এরশাদ বেঁচে থাকাকালীন সময়ে পল্লীনিবাসে তার যেন শেষ ঠিকানা হয় সে কথাও জানিয়েছেন বিদিশা। দেশে ফিরে সাবেক স্বামীর মরদেহ শেষবার দেখতে না পাওয়া এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে রাজনীতির অভিযোগ তোলেন তিনি।

এদিকে, আজ সকাল ১০টায় তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর থেকে সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে করে এরশাদের মরদেহ রংপুরে নেওয়া হয়। সেখানে এরশাদের মরদেহে তার ভক্ত-সমর্থক ও নেতাকর্মীরা শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানাবেন। রংপুর শহরের ঈদগাহ মাঠে তার চতুর্থ জানাজা বাদ জোহর অনুষ্ঠিত হবে।

পরে বিকেলে তার কফিন হেলিকপ্টারযোগে ঢাকায় নিয়ে আসা হবে। আজ বাদ আসর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কবরস্থানের সাবেক এই প্রেসিডেন্টকে সমাহিত করা হবে।

গত রোববার জাপা চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বল্পতা, ফুসফুসে সংক্রমণ ও কিডনির জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।