২৫ নভেম্বর, ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২২ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

পল্লীনিবাস যেন হয় শেষ ঠিকানা : বিদিশা

সদ্য প্রয়াত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ব্যাপারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বেশ সরব তার সাবেক স্ত্রী বিদিশা। এরশাদের মৃত্যুর পর থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। নিজের ফেসবুক পেইজে এসব স্ট্যাটাসে তীব্র ক্ষোভ, অভিমান, আবেগ প্রকাশ পেয়েছে।

আজ মঙ্গলবার আবারও প্রয়াত সাবেক স্বামীর দাফন কোথায় হওয়া উচিত তা নিয়ে নিজের মত প্রকাশ করেছেন। ফেসবুকে সকাল ১১টায় দেওয়া এক স্ট্যাটাসে স্বামীর শেষ ঠিকানা যাতে রংপুর হয় সেই কামনা করেছেন তিনি

তিনি লিখেছেন, ‘দোয়া করি রংপুরের পল্লীনিবাস যেন শেষ ঠিকানা হয়।’

এর আগে গতকাল সোমবার প্রয়াত এরশাদ এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে এক স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি রংপুরের মানুষের দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। এছাড়া এরশাদ বেঁচে থাকাকালীন সময়ে পল্লীনিবাসে তার যেন শেষ ঠিকানা হয় সে কথাও জানিয়েছেন বিদিশা। দেশে ফিরে সাবেক স্বামীর মরদেহ শেষবার দেখতে না পাওয়া এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে রাজনীতির অভিযোগ তোলেন তিনি।

এদিকে, আজ সকাল ১০টায় তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর থেকে সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে করে এরশাদের মরদেহ রংপুরে নেওয়া হয়। সেখানে এরশাদের মরদেহে তার ভক্ত-সমর্থক ও নেতাকর্মীরা শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানাবেন। রংপুর শহরের ঈদগাহ মাঠে তার চতুর্থ জানাজা বাদ জোহর অনুষ্ঠিত হবে।

পরে বিকেলে তার কফিন হেলিকপ্টারযোগে ঢাকায় নিয়ে আসা হবে। আজ বাদ আসর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কবরস্থানের সাবেক এই প্রেসিডেন্টকে সমাহিত করা হবে।

গত রোববার জাপা চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বল্পতা, ফুসফুসে সংক্রমণ ও কিডনির জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।