১৯ এপ্রিল, ২০২৫ | ৬ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২০ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার   ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী

পালংখালীর চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিনের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে রাস্তায় নামলো হাজারো নারী-পুরুষ

বিশেষ প্রতিবেদক:

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম. গফুর উদ্দিন চৌধুরী সহ সাতজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে সিরাজুল মোস্তফা। যার সিআর মামলা নং-২৩৫/২২।
মামলাটি মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক দাবি করে প্রত্যাহারের দাবিতে গতকাল সোমবার মানববন্ধন করেছে পালংখালী ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনসাধারণ। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন,”গফুর উদ্দিন চৌধুরী কখনো পাহাড় কাটার সাথে জড়িত ছিলোনা। গরীবের প্রাণপ্রিয় চেয়ারম্যান হিসেবে তিনবার নির্বাচিত হয়ে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।

তারা আরও বলেন,”গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে যে বা যারা ষড়যন্ত্র করতেছে তাদের বিষয়ে গভীর অনুসন্ধান করে তাদের আসল পরিচয় বের করা উচিত।

পরে সাংবাদিকদের সাথে প্রেস ব্রিফিং করে চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী। এসম তিনি বলেন, কখনো পাহাড় কাটার সাথে জড়িত ছিলাম না। মামলার বাদীকেও কোনোদিন দেখিনি। সেখানে আমার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আমি উক্ত মামলার পুনরায় তদন্ত দাবি করছি বিজ্ঞ আদালতের নিকট।

তিনি আরও বলেন,”আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল উঠেপড়ে লেগেছে। আমার বিরুদ্ধে কিছু করতে পারলে তারা এ ইউনিয়নে অনেক অবৈধ কর্মকাণ্ড ঘটাতে পারবে৷ দেদারসে পাহাড় কাটতে পারবে। আমার প্রাণ যতদিন থাকবে ৫০হাজার টা মামলা হলেও অন্যায়ের প্রতিবাদ করে যাবো। পাহাড়খেকোদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাবো।”

এসময় মামলাটি মিথ্যা,বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করে তিনি বলেন,”মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে হামলা করা হয়েছে। মূলত ঘটনা হচ্ছে যারা বালির ইজারা নেয় তারা বালির মেশিন বসায় পাহাড়ের ভেতরে একটা আরেকটা খালের উপর। অবৈধভাবে পাহাড়ের মাটির নিচ থেকে বালি আহরণের প্রতিবাদ সবসময় জানিয়ে আসছি। যার ফলে এ ইউনিয়নের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন কিছু কুচক্রী মহলের মানুষ আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতেছে। কেননা আমি না থাকলে বর্তমান সরকারের চলমান উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ বন্ধ হয়ে যাবে। তখন তারা সবকিছু লুটপাট করতে পারবে।”

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।