২৪ নভেম্বর, ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

পাহাড় কেটে ভবন নির্মাণে এক ব্যক্তিকে দুই বছরের কারাদন্ড কক্সবাজারে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ কক্সবাজার শহরে পাহাড় কেটে বাড়ি নির্মাণের অপরাধে গতকাল মঙ্গলবার এক ব্যক্তিকে দুই বছরের কারাদন্ড দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত। দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ ওচমান (৩৬)।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, শহরের ঘোনারপাড়া এলাকায় সরকারি পাহাড় কেটে ভবন নির্মাণ করছে স্থানীয় মৃত আবুল কালামের ছেলে মোহাম্মদ ওচমান (৩৬)। পরে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশের সহযোগিতায় সেখানে অভিযান পরিচালনা করেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) নাজিম উদ্দিন। এসময় ওসমানকে ঘটনাস্থল থেকে হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে আদালতের কাছে তাঁর অপরাধ স্বীকার করায় তাকে দুই বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়।
সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) নাজিম উদ্দিন বলেন, ঘোনারপাড়ায় ডিসি বাংলো ঘেঁষে পাহাড় কেটে ভবন নির্মাণ করছে ওসমান নামে ওই ব্যক্তি। এর আগেও তাকে কাজ না করতে কয়েকবার নিষেধ করা হয়। কিন্তু তিনি নির্মাণ কাজ অব্যাহত রাখেন। গতকাল অভিযানের সময় ওসমান খোঁদ তাকে হুমকি ধমকি দেন। এছাড়া ডিসি বাংলোর গিয়াস উদ্দিন নামে এক স্টাফের সহযোগিতায় তিনি দীর্ঘদিন ধরে পাহাড় কেটে স্থাপনা নির্মাণ করছে বলে জানা গেছে। গিয়াস উদ্দিন হলো ওচমানের প্রতিবেশি।
তিনি আরও বলেন, পাহাড় কেটে পরিবেশ ধ্বংস, সরকারি নির্দেশনা অমান্য ও সরকারি কর্মচারিকে হুমকি দেওয়ায় তাকে দুই বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়।

জানা গেছে, কয়েক মাস আগেও পরিবেশ অধিদপ্তর পাহাড় কাটার দায়ে ওচমানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতও অভিযান পরিচালনা করেন। কিন্তু তারপরও থামেনি তাঁর পাহাড় কাটা ও ভবন নির্মাণ কাজ।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক দেবব্রত রায় বলেন, আদালতের নির্দেশে দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে কক্সবাজার কারা কর্তৃপক্ষের কাছে হন্তান্তর করা হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।