২৬ নভেম্বর, ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২৩ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মহেশখালীতে তুলে নিয়ে সাংবাদিক মাহবু্বের উপর হামলা   ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ

পিপিএম সেবা পদক পেতে যাচ্ছেন শের আলী

সেবা, সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য ১৩২ জন পুলিশ সদস্য বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম) ও প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম) পেতে যাচ্ছেন। পুলিশ সপ্তাহ- ২০১৭ উপলক্ষে আগামী ২৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের হাতে এই মেডেল তুলে দেবেন। ২৩ জানুয়ারি শুরু হয়ে পুলিশ সপ্তাহ শেষ হবে ২৭ জানুয়ারি। পুলিশ সদর দফতর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলামসহ গুলশান ও শোলাকিয়া জঙ্গি হামলায় নিহত চার পুলিশ সদস্য পুরস্কার পেতে যাচ্ছেন। চারটি ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয় – বিপিএম সাহসিকতা, বিপিএম সেবা, পিপিএম সাহসিকতা ও পিপিএম সেবা। এবার বিপিএম সাহসিকতার জন্য পুরস্কার পাচ্ছেন ২৬ জন, আর বিপিএম সেবার জন্য ২৪ জন। অন্যদিকে পিপিএম সাহসিকতার জন্য ৪১ ও পিপিএম সেবার জন্য ৪১ জন পুরস্কার পাচ্ছেন। পুরস্কার বিজয়ীদের মধ্যে ৪৬ জন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও ১৮ জন র‌্যাবের সদস্য।
২০১৬ সালে বছর জুড়ে জঙ্গি হামলা ও টার্গেট কিলিংয়ের নানা ঘটনা ঘটে। জঙ্গিবিরোধী একাধিক অভিযান সাফল্যের সঙ্গে পরিচালনা করে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। ধারাবাহিকতা ও সাহসিকতার সঙ্গে জঙ্গিবিরোধী বিভিন্ন অভিযান পরিচালনার কারণে এই ইউনিটের ২১ জন পুরস্কৃত হতে যাচ্ছেন। সব ইউনিটের মধ্যে সিটিটিসি-ই সবচেয়ে বেশি পুরস্কার পেতে যাচ্ছে।

পুরস্কার পাচ্ছেন যারা:
র‌্যাবের ডিজি বেনজীর আহমেদ, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, সিএমপি কমিশনার ইকবাল বাহার, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (বর্তমানে বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি) শেখ মোহাম্মদ মারুফ হাসান, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি এস এম মনিরুজ্জামান, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি এম খুরশীদ হোসেন, সিটিটিসি প্রধান মনিরুল ইসলাম, র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, র‌্যাব-১২ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি শাহাবুদ্দিন খান, র‌্যাব-৬ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি খোন্দকার রফিকুল ইসলাম, ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়, সিটিটিসির যুগ্ম কমিশনার আমিনুল ইসলাম, র‌্যাব-১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদ, র‌্যাব-৭ এর অধিনায়ক লে, কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন, র‌্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান, পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (ডেভেলপমেন্ট) গাজী মোজাম্মেল হক, এআইজি (রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্ল্যানিং) মনিরুল ইসলাম, দিনাজপুরের সাবেক এসপি (বর্তমানে এআইজি- সংস্থাপন, পুলিশ সদর দফতর) রুহল আমিন, ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান, বগুড়ার এসপি আসাদুজ্জামান, সিরাজগঞ্জের এসপি মিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ, ডিএমপির গুলশান বিভাগের ডিসি মোস্তাক আহমেদ, নারায়ণগঞ্জের এসপি মঈনুল হক, চাঁপাইনবাবগঞ্জের এসপি মোজাহিদুল ইসলাম, কুমিল্লার এসপি শাহ আবিদ হোসেন, সাতক্ষীরার এসপি আলতাফ হোসেন, ডিএমপির ডিসি (ইঅ্যান্ডডি) সাইফুল ইসলাম, গাজীপুরের এসপি হারুন অর রশিদ, ডিএমপির ডিসি (পিআরএন্ডএইচআরডি) মুহাম্মদ সাইদুর রহমান খান, চাঁদপুরের এসপি শামসুন্নাহার, পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (ইউএন অ্যাফেয়ার্স) শেখ রফিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ডিসি (দক্ষিণ) মাশরুকুর রহমান খালেদ, ডিএমপির রমনা বিভাগের ডিসি মারুফ হোসেন সরদার, ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক রাশিদুল ইসলাম খান, ঝালকাঠির এসপি সুভাষ চন্দ্র, রংপুরের এসপি মিজানুর রহমান, ডিএমপির মিরপুর বিভাগের ডিসি মাসুদ আহম্মেদ, ডিএমপির ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি বিভাগের ডিসি মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, সিএমপির ডিসি (দক্ষিণ) এস এম মোস্তাইন হোসেন, র‌্যাব সদর দফরের উপ-পরিচালক (অপস) মেজর ইবনে মনজুরুল খালিদ, র‌্যাব- ৮ এর মেজর আদনান কবির, র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক স্কোয়াড্রন লিডার সাইফুল মনির, বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মণ্ডল, নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, র‌্যাব গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল রানা, সিটিটিসির সোয়াটের এডিসি আশিক হোসেন, পুলিশের বিশেষ শাখা- এসবির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোপনীয়) জাহিদুর রহমান, বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল জলিল, ডিএমপির গুলশান বিভাগের এডিসি আব্দুল আহাদ, আইজিপির স্টাফ অফিসার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আক্তার হোসেন, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা, সিটি এসবির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুল রহমান ফকির, সিটিটিসির এসি জাহাঙ্গীর আলম, আহমেদুল ইসলাম, ডিবি উত্তরের এসি রবিউল করিম (মরণোত্তর), ডিবির এসি হাসান আরাফাত, ঝালকাঠির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার এম এম মাহমুদ হাসান, সিটিটিসির সোয়াট টিমের এসি এস এম জাহাঙ্গীর হাছান, র‌্যাব-৭ এর সিনিয়র এএসপি শাহেদা সুলতানা, পুলিশ সদর দফতরের সিনিয়র এএসপি সোহান সরকার, এসএসএফের সিনিয়র এএসপি দেবাশীষ দাশ, এসএমপির এসি নূরুল হুদা আশরাফী, সিআইডির এএসপি আহমদ আলী, এসবির এএসপি শাওন শায়লা, পুলিশ সদর দফতরের এলআইসি শাখার নূরে আলম, র‌্যাব সদর দফতরের শাহনেওয়াজ রাজু, র‌্যাব গোয়েন্দা শাখার এএসপি আখিউল ইসলাম, এএসপি নূর মোহাম্মদ আলী চিশতী, ডিএমপির এসি আতাউর রহমান খান, শাহজাহান কবীর, এসবি’র এএসপি সিরাজুল ইসলাম, ডিএমপির রূপনগর থানার ওসি সৈয়দ সহিদ আলম, গেণ্ডারিয়া থানার ওসি কাজী মিজানুর রহমান, সিটির পরিদর্শক শফি উদ্দিন শেখ, চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ অসীম উদ্দীন, সিটিটিসির পরিদর্শক মাহবুব-উর-রশীদ, ডিএমপির বনানী থানার ওসি সালাহ উদ্দিন খান (মরণোত্তর), ডিবি দক্ষিণের পরিদর্শক বাহাউদ্দিন ফারুকী, সিটিটিসির পরদর্শক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ, বগুড়ার জেলা গোয়েন্দা শাখার পরিদর্শক আমিরুল ইসলাম, নরসিংদী মডেল থানার ওসি গোলাম মোস্তফা, ঢাকা কোর্টের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান, সিটিটিসির পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম, জয়পুরহাটের পাঁচবিবির ওসি আশরাফুল ইসলাম, ময়মনসিংহের ভালুকার ওসি মামুন-অর-রশিদ, ডিএমপির তেজগাঁও থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মশিউর রহমান, রূপনগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শহিন ফকির, কিশোরগঞ্জ মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মুরশেদ জামান, শরীয়তপুরের নড়িয়া থানার ওসি ইকরাম আলী মিয়া, হবিগঞ্জের মাধবপুর থানার ওসি মুক্তাদির হোসেন, যশোরের কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি ইলিয়াস হোসেন, ডিএমপির রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আলী হোসেন, র‌্যাব-৬ এর ওয়ারেন্ট অফিসার জাকির হোসেন বেগ, সিটিটিসির এসআই সুজন কুমার কুণ্ডু, ডিএমপির গুলশান থানার এসআই ফারুক হোসেন, নেত্রকোনা পুলিশ লাইনের এসআই ফজলুল হক, পুলিশ সদর দফতরের এসআই আক্তারুজ্জামান, বিএমপির এসআই দেলোয়ার হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই পরিমল চন্দ্র দাস, সিটিটিসির এসআই আবুল কালাম আজাদ, ডিবির ওয়ারী জোনাল টিমের এসআই মাহবুবুর রহমান সরকার, সিটিটিসির এসআই শেখ হাসান মোহাম্মদ মোস্তফা সারোয়ার, কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই শহীদুল ইসলাম, বিএমপির কোতোয়ালী থানার এসআই জামাল হোসেন, র‌্যাব-১১ এর সার্জেন্ট এখলাছ উদ্দিন, সিটিটিসির এসআই মোর্শেদ আলম, এপিবিএন-১ এর এএসআই শামীম মিয়া, সিটিটিসির এএসআই আব্দুল হান্নান, বাগেরহাট জেলা গোয়েন্দা শাখার এএসআই মোস্তাফিজুর রহমান, ডিবি উত্তরের এএসআই মতিউর রহমান মতিন, র‌্যাব গোয়েন্দা শাখার এএসআই গোলাম রাব্বানী, কিশোরগঞ্জ পুলিশ লাইনের নায়েক নিকো চাকমা, জহিরুল ইসলাম (মরণোত্তর), আনসারুল হক (মরণোত্তর), টাঙ্গাইল গোয়েন্দা শাখার কনস্টেবল হৃদয় মাহমুদ শিকদার, ডিএমপির পিএমও উত্তরের কনস্টেবল প্রদীপ চন্দ্র দাস, ডিএমপির কল্যাণ ফোর্সের কনস্টেবল আনোয়ারুল ইসলাম, সিটিটিসির কনস্টেবল লাভলু জামাল, রামচন্দ্র বিশ্বাস, শাহজাহান আলী, মাহতাব উদ্দিন, কিশোরগঞ্জ পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল জুয়েল মিয়া, মশিউর রহমান, রফিকুল ইসলাম, তুষার আহমেদ, সিটিটিসির কনস্টেবল মেহেদী হাসান, নিহার রঞ্জন সাহা, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার কনস্টেবল আব্দুস সালাম, র্যা ব-৭ এর সিপাহী হাশিম আলী, র‌্যাব-৩ এর কনস্টেবল জয়নুল আবেদীন, র‌্যাব-৮ এর সৈনিক আলমগীর হোসেন এবং সিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের শের আলী।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।