২০ এপ্রিল, ২০২৫ | ৭ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২১ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার   ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে চট্টগ্রাম আকবর শাহ থানার ওসি মো. জসিম

দৈনিক কালের কন্ঠ সম্পাদক বরাবর কালের কন্ঠে ২৭ মে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ লিপিতে ওসি মো. জসিম বলেন, বিগত ২৭.০৫.১৮ ইংরেজি দৈনিক কালের কণ্ঠ প্রথম পাতায় আমি চট্টগ্রাম আকবর শাহ থানার ওসি মো. জসিম উদ্দীন এর বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় তার দৃঢ় প্রতিবাদ জানাচ্ছি। উক্ত সংবাদে কথিত সাইফুলের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ, মহানগর দক্ষিণের ছাত্রদলের নেতা, পুলিশ প্রহরায় সাইফুলের চালান চট্টগ্রামে পৌঁছে দেওয়া এবং হোটেল নির্মাণ অংশীদার বিষয়ে যে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তা ভুয়া, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

আমি একজন সৎ নিষ্ঠাবান পুলিশ অফিসার হিসাবে দীর্ঘদিন সুনামের সঙ্গে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কর্মরত আছি। আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য প্রতিপক্ষের বশে গিয়ে মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে সাইফুলের সঙ্গে জড়িত করে মিথ্যা ও বানোয়াট খবর প্রকাশিত করে আমার পেশাগত সুনাম সুখ্যাতিকেক প্রশ্নবিদ্ধ করার পাঁয়তারায় লিপ্ত রয়েছে একটি মহল।

১. প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে আমি পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করি ১৯৯৪ সালে। বাস্তবে আমি পুলিশ বিভাগে যোগদান করি ১৯৮৯ সালে।

২. শিক্ষাজীবনে আমি কখনোই ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে কোনকালে জড়িত ছিলাম না।

৩. প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১০ সালে আমি কক্সবাজারে কোতোয়ালী থানায় কর্মরত ছিলাম। বাস্তবে আমি ২০১০ সালে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ থানায় কর্মরত ছিলাম।

 

৪. প্রকাশিত ছবিটি এডিট করা, সাইফুলের একই ড্রেস পরে চট্টগ্রাম মহানগরীর মেয়রের সঙ্গেও একটি ছবি তোলেছেন। সেটি সপ্তাহখানেক আগে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এই ছবিটিই এডিট করে গত ৬ এপ্রিল ২০১৮ইং তারিখ নগরীর দি কিং অব চিটাগাং কনভেনশন সেন্টারে জনৈক এস এম রাশেদ এর বিবাহ অনুষ্ঠানে আমার তোলা ছবির সঙ্গে এডিট করে সংযুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। রাশেদ এর বিবাহ অনুষ্ঠানে তোলা ছবি এবং মেয়র মহোদয়ের সহিত তোলা সাইফুলের ছবি দেখলে বোঝা যায়- দুই ছবিতে সাইফুলের একই ড্রেস। কিন্তু রাশেদ এর বিবাহে সাইফুল আমন্ত্রিত অতিথি ছিল না।

তাই, আমি এই সংবাদের প্রতিবাদ জানাচ্ছি। তথ্য নির্ভর না হয়ে আমার বিরুদ্ধে কারো সরবরাহ করা ভুল তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করায় আমার পেশাগত সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে।

অতএব, মহোদয় সমীপে বিনীত অনুরোধ, আমার এই প্রতিবাদলিপি যথাযথ স্থানে প্রকাশ করে বাধিত করবেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।