২৬ নভেম্বর, ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২৩ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মহেশখালীতে তুলে নিয়ে সাংবাদিক মাহবু্বের উপর হামলা   ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে ভারতের দুটি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে যখন তোলপাড় ঠিক সেসময়ই মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সীমান্ত বরাবর দুটি নতুন অভিবাসন চেকপোস্ট ((ইমিগ্রেশন চেক পোস্ট) খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এই দুটি মিজোরামের লুংলেই ও লংরথলাই জেলায় অবস্থিত। বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা নিয়েই এই দুই সীমান্ত দিয়ে প্রতিবেশি দুই দেশে ভ্রমণ করা যাবে।

শনিবার ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের তরফে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার মিয়ানমার সীমান্ত বরাবর মিজোরামের লংরথলাই জেলার জোরিনপুরি ল্যান্ড চেক পোস্ট’কে অভিবাসন চেক পোস্ট হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে, যেখান দিয়ে বৈধ ট্রাভেল ডকুমেন্ট সাথে নিয়ে সব শ্রেণীর যাত্রীরা ভারত থেকে মিয়ানমার এবং মিয়ানমার থেকে ভারত যাতায়াত করতে পারবেন।

অন্য একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ‘বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিজোরামের লুংলেই জেলার কওরপুইছুয়া ল্যান্ড চেক পোস্ট’কে অভিবাসন চেক পোস্ট হিসেবে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এই সীমান্ত দিয়ে বৈধ ট্রাভেল ডকুমেন্ট সাথে নিয়ে সমস্ত শ্রেণীর যাত্রী ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করতে পারবেন।

মূলত কালাদান বহুমুখী প্রকল্পের কারণেই ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত বরাবর মিজোরামের জোরিনপুরিকে নতুন ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশন (এলসিএস) হিসাবে বেছে নেয়া হয়েছে। মিয়ানমারের সিট্টওয়ে সমুদ্র বন্দর থেকে ২৮৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই জোরিনপুরি।

২০১২ সালের মে মাসে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের মিয়ানমার সফরকালেই জোরিনপুরি নিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অন্যদিকে বাংলাদেশ নদী সীমান্ত বরাবর মিজোরামের একটি এলাকা হল কওরপুইছুয়া।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।