প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে কক্সবাজারকে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আওতায় আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এর ফলে পর্যটকেরা খুব সহজে কক্সবাজারে আসতে পারবেন। সেন্টমার্টিন, সোনাদিয়া, মহেশখালী, রামু বৌদ্ধ মন্দির, মেরিন ড্রাইভ,আন্তর্জাতিক মানের হোটেলসহ বিভিন্ন পর্যটন অঞ্চল নিয়ে বিশ্বে সৌন্দর্যের মুকুট ধারণ করে আছে কক্সবাজার।
বুধবার (১৫ফেব্রুয়ারি) রাতে কক্সবাজার শহরের অভিযাত হোটেলে আন্তর্জাতিক পর্যটন বিষয়ক এক সম্মেলনে দেশি-বিদেশী পর্যটন সংশ্লিষ্টরা এসব কথা বলেন। কক্সবাজার জেলা প্রশাসন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ যৌথ উদ্যোকে উক্ত সম্মেলনের আয়োজন করেন। সম্মেলনে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কাজি আবদুর রহমান তথ্য-প্রযুক্তি, লাইফগার্ডসহ বিভিন্ন মাধ্যমে জেলা প্রশাসন ও বীচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটি সার্বক্ষণিকভাবে পর্যটকদের সেবা প্রদান করছে বলে অবগত করেন।
আলোচনা সভায় সম্মেলনের আহবায়ক প্রফেসর ড. রাশেদুল হাসান, প্রফেসর ড. শাকের আহমেদ. ভারতের ইন্দিরা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর এস পি বানসাল, থাইল্যান্ডের নরেসুরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের ডীন সচিন্দা জেমস, নেপাল ট্যুরিজ্যম ইনষ্টিটিউটের প্রিন্সিপাল প্রাণেশ শরমা, শ্রীলংকার কলম্বো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ডা. সুরাঙ্গা সিলভা, কক্সবাজার ট্যুরিষ্ট পুলিশের সিনিয়র সহকারি পুরিশ সুপার হোসাইন মো: রায়হান কাজেমী, কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু তাহেরসহ সংশ্লিষ্টরা বক্তব্য রাখেন।
এতে ভারত, নেপাল, ভূটান, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, ইন্দেনেশিয়া, নেদারল্যান্ড ও ভিয়েনা থেকে ১৮জন প্রতিনিধি, জেলা প্রশাসনের সহকারি কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট পি এম ইমরুল কায়েস, এহসান মুরাদ ও সাইয়েমা হাসান, বীচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটির সদস্য, কক্সবাজারের পর্যটন ব্যবসায়ীরাসহ সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। ১৬ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের বিভিন্ন পর্যটন স্থান পরিদর্শন করবেন অতিথিরা।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।