২২ নভেম্বর, ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ১৯ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রিক চোরা চালানের গডফাদার ফরিদ ফের সক্রিয়

ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযান


বিশেষ প্রতিবেদক:
অবশেষে নোংরা পরিবেশে ভেজাল আচার কারখানা বন্ধ করতে মাঠে নেমেছে কক্সবাজারের প্রশাসন। পর্যটকদের সাথে প্রতারণা মূলক বার্মিজ আচারের নামে ভেজাল আচার কারখানায় নিয়মিত অভিযানও চালানো হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার শহরের ১নং ওয়ার্ড ফদনার ডেইল এলাকায় একটি ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযান চালান জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পর্যটন সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাইফুল ইসলাম জয়। অভিযানে আচারে বার্মিজ ভাষায় লেখা ভুয়া প্যাকেট ও ষ্টিকার দিয়ে প্যাকেট করে বাজারজাতের জন্য প্রস্তুুত কারক বিপুল পরিমান ভেজাল আচার জব্দ করেন। পরে এসব পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম জয় বলেন- এমন নোংরা পরিবেশে ভেজাল আচার তৈরি হয় আমার কোন দিন ধারণাও ছিল না। খুবই খারাপ অবস্থায় বার্মিজ আচারের নামে এসব ভেজাল আচার তৈরি হচ্ছে। আর পর্যটকরা এসব খাচ্ছেন। টয়লেটের পাশেই ঝুঁপড়ি ঘরেই পঁচা বরই দিয়েই আচার তৈরি হচ্ছে। যা দেখলে বমি চলে আসে।

তিনি আরো বলেন- ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযানের সময় কাউকে পাওয়া যায়নি। হয়ত টের পেয়ে সবাই পালিয়ে যায়। কক্সবাজার শহরে আরো বেশি কয়েকটি ভেজাল আচারের কারখানা রয়েছে। সব ভেজাল আচারের কারখানা ধ্বংস করা হবে।

এছাড়া গত শনিবার কলাতলী এলাকায় নুরুল আলমের নামে একব্যক্তির ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযান চালান সদর সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজিম উদ্দিন। এসময় ২০ বস্তা পঁচা বরই ও ১৫ বস্তা মতো বার্মিজ ভাষায় লেখা ভুয়া প্যাকেট ও ষ্টিকার দিয়ে তৈরি করা আচারের প্যাকেট জব্দ করেন। পরে এসব পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।