বি এন পির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব সাবেক সফল যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব সালাহউদ্দিন আহমদ কে আ’লীগ সরকারের সাদাপোশাকধারী বাহির্নীরা ঢাকা উত্তরা একটি বাসা থেকে গত ১০ মার্চ রাতে গ্রেফতার করে। উপজেলা বি এন পির পক্ষে থেকে শুক্রবার বাদে জুমার নামাজের পর বি এন পির যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমদের শারীরিক সুস্থতা ও নি:শর্ত মুক্তি লাভের জন্য প্রত্যক মসজিদে খতমে কোরআন ও বিশেষ দোয়া মোনাজাত এবং মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিলসহ নানা কর্মসূচীর ঘোষণা দেয় উপজেলা বি এন পির মূখপাত্র ও উপজেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইউসুফ রুবেল। ১২ মার্চ সকালে তার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বিবৃতিতে আরো বলেন পেকুয়া পুলিশ প্রশাসন অন্যায়ভাবে বি এন পির নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণকে নির্যাতন ও আটকের নামে হয়রানি চালানো হচ্ছে। আর ক্ষমতা অপব্যবহারের জন্য একদিন প্রশাসনকে সবকিছুরখেশারত দিতে হবে বাংলার জনগণের কাটগড়াই। নেতাকর্মীদের কে আটকের নামে অহেতুক নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি বন্ধ করার জন্য তিনি প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করেন। তিনি আরো বলেন বি এন পির নেতাকর্মীদের কে মামলা হামলা করে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না। তিনি হুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন বি এন পির কান্ডারী যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমদ কে অবিলম্বে আদালতে হাজির করা না হলে উপজেলা বি এন পির পক্ষ থেকে আরো কঠোর কর্মসূচী দিয়ে পেকুয়ার সাথে অন্যান্য দেশের যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হবে। সালাহউদ্দিন আহম্মদকে মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত উপজেলা বি এন পির নেতাকর্মীরা আন্দোলন চালিয়ে যাবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। তিনি আরো বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ শুধু কেন্দ্রীয় নেতা নই তিনি পেকুয়ার সন্তান ওনাকে নিয়ে প্রশাসন যে নাটক শুরু করেছেন তা বন্ধ করুন না হয় পেকুয়ার শান্ত জনগণ সহ্য করবে না এ ভয়াবহ পরিণতির জন্য প্রশাসন কে দায়ীই হতে হবে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।