২৩ এপ্রিল, ২০২৫ | ১০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২৪ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার   ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

রপ্তানি বাণিজ্যে স্বীকৃতস্বরূপ সিআইপি হলেন মুজিবুর রহমান

দেশের রপ্তানি বাণিজ্যে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্মার্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও দৈনিক পূর্বদেশ এর সম্পাদক মুজিবুর রহমান আবারও সিআইপি (কমার্সিয়াল ইম্পর্টেন্ট পারসন) নির্বাচিত হয়েছেন।

এর আগেও তিনি শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে একাধিকবার সিআইপি নির্বাচিত হয়েছিলেন।

সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ঢাকার রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর সহযোগিতায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে সিআইপি (রপ্তানি) ২০১৩ সালের সিআইপি কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন এসডিসির সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমদ। সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মাফরূহা সুলতানা। অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদ সদস্য, বিভিন্ন সরকারি উর্দ্ধতন কর্মকর্তাসহ ব্যবসায়িক বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

রপ্তানি বাণিজ্যে অবদান রাখায় এবার ১৬৪ জন ব্যবসায়ীকে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (সিআইপ-রপ্তানি) নির্বাচিত করেছে সরকার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ ফেব্রুয়ারি এ সংক্রান্ত একটি আদেশও জারি করা হয়।

প্রসঙ্গত, মুজিবুর রহমান একাধিকবার সিআইপি (শিল্প) ও সিআইপি (বাণিজ্য) নির্বাচিত হয়েছিলেন। ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি তিনি বাঁশখালীতে মাস্টার নজির আহমদ ডিগ্রি কলেজ, আম্বিয়া খাতুন মহিলা ক্যাডেট দাখিল মাদ্রাসা, মাস্টার নজির আহমদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জুবেদা খাতুন এতিম ও হাফেজখানা প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং অসংখ্য মসজিদ-মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছেন। এছাড়াও তিনি পুইছড়ি ইজ্জতীয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও পুইছড়ি ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার শিক্ষানুরাগী সদস্য এবং মাস্টার নজির আহমদ ট্রাস্টের সদস্য সচিব। এ ট্রাস্টের মাধ্যমে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের প্রতিবছর বিনামূল্যে বই বিতরণ, শিক্ষা উপকরণ, শিক্ষাবৃত্তি, চিকিৎসাভাতা দেওয়া হচ্ছে। যা শিক্ষার প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।

শিক্ষার পাশাপাশি তিনি আর্থসামাজিক উন্নয়নেও কাজ করে যাচ্ছেন। তার প্রতিষ্ঠিত ২২টি শিল্প প্রতিষ্ঠানে বাঁশখালীর ১৫ হাজারেরও বেশি লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছেন। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা-বাণিজ্য, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, গ্রামীণ অবকাঠামোসহ বাঁশখালীর সামগ্রিক উন্নয়নে তিনি একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।