রামু উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ছালামত উল্লাহকে বদলিজনিত বিদায় সংর্বধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু মো: ইসমাঈল নোমান বলেছেন- কোন জাতিই শিক্ষা ছাড়া উন্নতি লাভ করতে পারে না। এ কারণে শিক্ষার সাথে জড়িত সকলকে আরো অধিক সুযোগ সুবিধা প্রদান করতে হবে। তাদের বিষয়ে আমাদের আরো যতœবান হতে হবে। আর তিনি শিক্ষা প্রতিষ্টান ও শিক্ষকদের তার পক্ষে সম্ভব যাবতীয় সুবিধা দিতেও প্রস্তুত রয়েছেন বলে জানান এ সভায়। কেননা তার পিতাও একজন শিক্ষক ছিলেন- সে কারনেই শিক্ষক দেখলেই তাদের প্রতি তার শ্রদ্ধা বেড়ে যায় । তিনি আরো বলেন, এ জন্যেই তিনি এলাকার শিক্ষা প্রসারে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। ইতিমধ্যেই তিনি মুহাব্বত আলী প্রাথমিক বিদ্যালয় নামের প্রতিষ্টান গড়ে তুলতে সব কিছু করে যাচ্ছেন।
সংবর্ধিত অতিথি উপজেলা শিক্ষা অফিসার ছালামত উল্লাহ বলেছেন, রামু উপজেলার মানুষ গুলো শিক্ষার জন্যে খুবই আন্তরিক। বিশেষ করে কচ্ছপিয়ার শিক্ষকদের তিনি প্রানভরে দোয়া করবেন,কেননা দূগর্ম হলেও তাদের মনটা অনেক বড়। তারা গুণীদের কদর করতে জানেন।
কচ্ছপিয়ার প্রবীন শিক্ষক মৌলানা নুরুল আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, রামু রির্সোস সেন্টারের ইনস্টেকটর আজিজুল হক, উপজেলা সাহকারী শিক্ষা অফিসার যথাক্রমে আবু নোমান মো: আবদুল্লাহ,শিবলু দাস ও সেলিমগীর হোসেন, কচ্ছপিয়া কে.জি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেস ক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা মাঈনুদ্দিন খালেদ, পরিষদের মেম্বার মুহাম্মদ ইউনুছ, সিনিয়র শিক্ষক গর্জনিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুজিবুর রহমান, গর্জনিয়া বোমাংখীল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আজিজুল হক হেলালী। অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন ফাক্রিকাটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: ইসহাক, স্বাগত বক্তব্য রাখেন শুকমুনিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মাষ্টার রাশেদ ও শিক্ষক আমিন উদ্দিন বাবুল প্রমূখ। বিদায়ী অতিথিকে দেয়া মান পত্র পাঠ করেন শিক্ষক বিল্পব কুমার দাশ।
এর আগে অতিথিদের ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করে নেয়া হয় আর বিদায়ী অতিথিকে ক্রেষ্ট তুলে দিয়ে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।