২৬ নভেম্বর, ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২৩ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মহেশখালীতে তুলে নিয়ে সাংবাদিক মাহবু্বের উপর হামলা   ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ

রোহিঙ্গা ক্যাম্প: বসেছে ১৯২৯টি নলকূপ, ২৬৮০ টয়লেট

পানি সংগ্রহ করছে এক রোহিঙ্গা কিশোর

কক্সবাজার সময় ডেস্কঃ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাতে নিপীড়ন ও নির্যাতনের মুখে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য সরকারি উদ্যোগে স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ জোর গতিতে এগিয়ে চলছে।

মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নলকুপ বসানো ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ১ হাজার ৯২৯ টি নলকূপ এবং ২ হাজার ৬৮০ টি স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হয়েছে। প্রতিদিনই বাড়ছে নলকুপ ও টয়লেটের সংখ্যা।

রোববার (০৮ অক্টোবর) ১৪ টি নলকুপ স্থাপন ও ১২০ টি স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে এসব আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে সবমিলিয়ে ৩ হাজার নলকূপ ও ৫ হাজার স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট নির্মাণ করা হবে।

সূত্র জানায়, ১৪টি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। তিন হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ৭টি ভ্রাম্যমান ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন ক্যাম্পে নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পানি বিতরণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে রাস্তার পাশে ১ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ১১টি ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে রিজার্ভারসূহে সার্বক্ষণিক পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। সেসব রিজার্ভার হতে মিয়ানমারের নাগরিকরা টেপের মাধ্যমে খাবার পানি সংগ্রহ করছেন।

সূত্র আরও জানায়, পরিস্থিতি মোকাবেলায় কক্সবাজারে ইতোমধ্যে ৬ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ বডিমজুদ আছে এবং কেন্দ্রীয় ভাণ্ডারে আরও ১৬ লাখ বডি মজুদ রয়েছে। এছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোধে ইতোমধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ৪৫ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা হয়েছে। ব্লিচিং পাউডার ছিটানো অব্যাহত আছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।