বিশ্বের মধ্যে ২২ টি দেশে যক্ষ্মার বিস্তার রয়েছে। তার মধ্যে বাংলাদেশ ৭ম। নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশে এখন পরীক্ষার দুই ঘন্টার মধ্যে সব ধরনের যক্ষ্মা শনাক্ত করা যাচ্ছে। এই প্রযুক্তিতে বেশি সংখ্যক ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা রোগীর কফ পরীক্ষা সম্ভব হচ্ছে। সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সূর্যের হাসি ক্লিনিক, ব্র্যাক সহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান মাঠপর্যায়ে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচী বাস্তাবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। বিনা মূল্যেই সরকার যক্ষ্মা রোগিদের চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি ওষুধ খবর এমনটি যাতায়ত খবরও দিচ্ছে। নাটাব বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তবে এসব কথা বলেন কক্সবাজার সিভিল সার্জেন ডাঃ মো. কমর উদ্দিন।
‘যক্ষ্মা খুঁজবো ঘরে ঘরে, সুস্থ করবো চিকিৎসা করে’ এ প্রতিপাদ্যে কক্সবাজার শহরে বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ মার্চ) নাটাব কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র্যালী বাহারছড়া পি.টি.আই প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এর আগে পি.টি.আই’র মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন নাটাব জেলা শাখার সভাপতি কবি কামরুল হাসান। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন, পি.টি.আই কক্সবাজার সুপার বেগম কামরুন নাহার, সহকারি সুপার স্বপন কুমার দে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, নাটাব’র সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক অজিত দাশ।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।