পহেলা ডিসেম্বর থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় চলছে সচিব ছাড়াই। বুধবার (৩০ নভেম্বর) মন্ত্রণালয়কে দুটি বিভাগে ভাগ করার আদেশ জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
জানা যায়, ওই আদেশ জারির পরপরই মো: সোহরাব হোসাইন শিক্ষাসচিবের নামফলক থেকে তাঁর নাম সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। দুই বিভাগের কোন বিভাগে সোহরাব হোসাইন থাকবেন তা নিশ্চিত করে আদেশ জারি না হওয়ায় তিনি তার নামটি বিভাগপূর্ব নেমপ্লেট থেকে সরিয়ে রাখতে বলেন। রোববার সন্ধ্যায়ও নতুন আদেশ জারি না হওয়ায় কে কোন বিভাগের সচিব তা জানতে পারেননি শিক্ষা প্রশাসন সংশ্লিষ্টরা। থমকে রয়েছে সব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।
সোহরাব হোসাইনকে পদোন্নতি দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব দেয়া হবে এমন খবর চাউর রয়েছে কয়েকদিন যাবত। আবার কেউ কেউ বলছেন কোনো সিনিয়র সচিবকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে।
অপরসূত্রগুলো জানায়, একজন নয় দুই বিভাগের জন্য দুইজন যোগ্য শিক্ষাসচিব খুঁজছে সরকার।
বিভাগের সচিবের দায়িত্ব বন্টন করে আদেশ জারি করা না হলে দৈনন্দিন কাজের সমস্যা বাড়তেই থাকবে বলে মনে করেন শিক্ষাখাতের অভিজ্ঞ মহল।
দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো: আজিজুর রহমান কিরণের বিরুদ্ধে অভিযোগের শুনানি ছিল রোববার (৪ ডিসেম্বর)। শুনানি নেয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব কোন বিভাগের সচিব তা ঠিক না হওয়ায় ওই শুনানি হয়নি বলে জানা যায়। দৈনিকশিক্ষা
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।