জানা গেছে, ২০১২ সালের ভয়াবহ বন্যায় সড়কের এ অংশটি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) বাস্তবায়নে প্রায় ৮০ লাখ টাকা ব্যয়ে এটি নির্মিত হয়েছে। এরফলে অতীতের মতো বন্যা হলেও সড়কটি ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা পাবে। ফলে রামুর সীমান্ত জনপদ কচ্ছপিয়া, গর্জনিয়া, কাউয়ারখোপ এবং পাশ্ববর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার লাখো মানুষ নবনির্মিত ক্যজওয়ের সুফল ভোগ করবে।
উদ্বোধনকালে সংসদ সদস্য আলহাজ্ব সাইমুম সরওয়ার কমল বলেন, সরকার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকিকরণের মাধ্যমে জনদূর্ভোগ লাঘবের চেষ্টা চালাচ্ছে। এরই আওতায় বন্যা বিধ্বস্ত সড়ক সংস্কার করা হচ্ছে।
বুধবার (৬ মে) বিকাল পাঁচটায় এ ক্যজওয়ে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, রামু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রিয়াজ উল আলম, রামু উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মুসরাত জাহান মুন্নী, ঈদগড় ইউপি চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমদ ভূট্টো, মাষ্টার ফরিদ আহমদ, সাবেক ইউপি সদস্য ফরিদুল আলম, রামু উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নীতিশ বড়–য়া, উপজেলা সৈনিকলীগের সভাপতি ইউনুচ খান, যুবলীগ নেতা পলক বড়–য়া আপ্পু, যুবলীগ নেতা মাসুদুর রহমান, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সাধারণ সম্পাদক তপন মল্লিক, মৎস্যজীবি লীগ নেতা আনছারুল হক ভূট্টো, রামু রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সোয়েব সাঈদ, সহ-সভাপতি অর্পণ বড়–য়া, রামু চৌমুহনী বণিক সমিতির সদস্য আজিজুল হক, ছাত্রলীগ নেতা ওসমান গনি প্রমূখ।
পরে সাংসদ কমল হাইটুপী ও বুথপাড়া এলাকায় বাঁকখালী নদীর ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন এবং এলাকাবাসীকে এসব ভাঙ্গনরোধে আসন্ন বর্ষা মৌসুমের আগেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দেন
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।