১৯ নভেম্বর, ২০২৪ | ৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ১৬ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রিক চোরা চালানের গডফাদার ফরিদ ফের সক্রিয়   ●  কক্সবাজার সমবায় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কমিটিতে কবির, আফসেল ও রাশেলকে প্রতিনিধি মনোনয়ন।

সুফল প্রকল্পের ৩১৬ সদস্যের মাঝে প্রায় ৮০ লক্ষ টাকার ঋণ বিতরণ করলেন এমপি জাফর

বার্তা পরিবেশক:

কক্সবাজার-১ আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ জাফর আলম এমএ পেকুয়ার বারবাকিয়া ইউনিয়নের সাতটি গ্রাম সংরক্ষণ দলের সুবিধাভোগী ৩১৬ জন নারী-পুরুষ সদস্যের হাতে তুলে দিয়েছেন ৭৯ লক্ষ ৬৩ হাজার ২০০ টাকার চেক। এসব টাকার মধ্যে প্রত্যেক সদস্য পেয়েছেন ২৫ হাজার ২০০ টাকা করে। ঋণের এসব টাকা দিয়ে সদস্যরা তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারবেন।
টেকসই বন ও জীবিকা উন্নয়ন (সুফল) প্রকল্পের আওতায় চট্টগ্রাম দক্ষিণ বনবিভাগের বারবাকিয়া রেঞ্জ কর্তৃক সাতটি গ্রাম সংরক্ষণ দলের সুবিধাভোগী ৩১৬ জন সদস্যদের (নারী-পুরুষ) মাঝে ঋণ হিসেবে বিতরণ করা হয়েছে এই পরিমাণ টাকা।
শনিবার (১০ জুন) দুপুরে সুফল প্রকল্পের এসব উপকারভোগীর প্রত্যেকের হাতে তুলে দেওয়া হয় ঋণের টাকার চেক। কক্সবাজার-১ আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলম প্রধান অতিথি হিসেবে উপকারভোগীদের মাঝে এই চেক বিতরণ করেন।
এতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ বনবিভাগের পদুয়া রেঞ্জের সহকারি বনসংরক্ষক (এসিএফ) মো দেলোয়ার হোসেন। বারবাকিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. হাবিবুল হকের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন পেকুয়ার ইউএনও পূর্বিতা চাকমা, পেকুয়া থানার ওসি মো. ওমর হায়দার, টৈটং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী প্রমূখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি জাফর আলম বলেন, ‘আজ যারা উপকারভোগী হিসেবে ঋণের টাকা গ্রহণ করবেন, তারা হয়তো একসময় বনের ওপরই নির্ভরশীল ছিলেন। এই কারণে দেদার উজাড় হচ্ছিল সংরক্ষিত বনাঞ্চল। তাই সংরক্ষিত বন রক্ষায় সরকার টেকসই বন ও জীবিকা উন্নয়ন (সুফল) প্রকল্প গ্রহণ করে। এই প্রকল্পের অধীনে উপকারভোগী হিসেবে সাতটি গ্রাম সংরক্ষণ দলের ৩১৬ জন নারী-পুরুষকে ঋণ হিসেবে এই অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এতে করে তারা বন এবং বনের গাছপালাসহ জীববৈচিত্র্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন বলে আমার বিশ্বাস।’

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।